মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্স সিএসআর মূল ফোকাসের ক্ষেত্রগুলো

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারঃ স্কলারশিপ প্রোগ্রাম

2014-15 আর্থিক বছরে এমএমএফএসএল একটি বৃত্তি কর্মসূচীর প্রবর্তন করে যাতে গ্রামীণ এলাকার যুব সম্প্রদায় উচ্চশিক্ষা উপলব্ধ করতে পারে। প্রকল্পের বিবরণ নিচে দেওয়া হল:

  • উদ্দেশ্য: এমএমএফএসএল এর বৃত্তি কর্মসূচীর মাধ্যমে অস্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য উচ্চ শিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান করার লক্ষ্য রাখে। এই বৃত্তিতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে স্থিত কলেজ পড়ুয়া স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রীদের 25,000 টাকা দেওয়া হয় এবং স্নাতক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য 10,000 টাকা দেওয়া হবে।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জুলাই থেকে জানুয়ারি

  • সুবিধাভোগী: এই বৃত্তি গ্রামীণ ভারতের মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের দেওয়া হবে যাদের পরিবার আর্থিকভাবে ততটা স্বচ্ছল নয়। এমএমএফএসএল সেই সকল গৃহস্থালিকে লক্ষ্য করেছে যাদের বার্ষিক আয় 2 লক্ষ টাকা প্রতি বছর।

- প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: স্নাতকার্থী এবং স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রী।

- পরোক্ষ সুবিধাভোগী:ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবার

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্স স্কলারশিপ কার্যক্রম 8700 এর বেশি কলেজ পড়ুয়াদেরকে উচ্চ শিক্ষা চালিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেছে।

  • কার্যক্রমের স্থান: মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ, ছত্তিশগড়, পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখন্ড, উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড, তামিলনাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরল, কর্ণাটক, গুজরাট এবং রাজস্থান।

হুনর: দক্ষতার বিকাশ এবং ভোকেশানাল প্রশিক্ষণ

এমএমএফএসএল তার সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে এমন একটি প্রকল্পে যা আর্থিক বিষয় সংক্রান্ত দক্ষতায় যুব সমাজকে প্রশিক্ষিত করে। এমএমএফএসএল শিক্ষার্থীদের শেখানো মডিউলের বিষয় ব্যাখ্যা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

  • উদ্দেশ্য: এই প্রকল্পের জন্য নিয়োগ-প্রশিক্ষণ- মোতায়েন (এইচটিডি) মডেল এর মাধ্যমে, এমএমএফএসএল গ্রামীণ এলাকার অনিয়োজিত শিক্ষিত যুব সমাজকে প্রশিক্ষণ করার উদ্দেশ্য রাখে যাতে তারা এই ক্ষেত্রে প্রবেশিকা স্তরে কর্মসংস্থান পেতে পারেন।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জুলাই থেকে জানুয়ারি

  • সুবিধাভোগী:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ ভারতের অদক্ষ যুবক-যুবতী যারা কর্মে নিয়োজিত হতে চায়।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: যুবক-যুবতীর সম্প্রদায় এবং পরিবার

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: 2200 জনের বেশি অনিয়োজিত, অপ্রশিক্ষিত যুবক-যুবতীদের আর্থিক দক্ষতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে 1122 জন প্রত্যয়িত এবং 600 জন বিএফএসআই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশিকা স্তরে কাজ পেয়েছেন।

  • অবস্থান: উত্তর প্রদেশ, বিহার, দিল্লী, কর্ণাটক, অন্ধ্র প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ এবং পাঞ্জাব।

হুনর: মহিলাদের জীবিকা নির্বাহের প্রশিক্ষণ

2015-16 এ, এমএমএফএসএল একটি বিশেষ প্রকল্পকে সমর্থন করে যেখানে প্রান্তিক পরিবারের অন্তর্গত অপ্রশিক্ষিত মহিলাদের ক্ষেত্রে পেশাদার গাড়ি চালক হওয়ার জন্য প্রস্তুত করার উপর গুরুত্ব আরোপ করে। এই প্রকল্প সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ নিচে দেওয়া হল:

  • উদ্দেশ্য: মহিলাদের কর্মসংস্থানের কর্মসূচী মহিলাদের কর্মসংস্থানের কর্মসূচী সেই সকল কার্যকলাপের সাথে যুক্ত যেখানে মহিলারা পরম্পরাগতভাবে যা করে থাকে যেমন রান্না করা, সেলাই করা, ইত্যাদি। এমএমএফএসএল একটি প্রকল্পের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে যেখানে অ-পরম্পরাগত উপায়ে মহিলাদের জীবিকা নির্বাহ করতে শেখানোর উদ্দেশ্য রয়েছে, যাতে তারা কর্মে উপলব্ধতা থাকে এবং কর্মে নিযুক্ত হওয়ার সুযোগ পায়। এমএমএফএসএল নারী ক্ষমতায়নের সমর্থন করে যা একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র এবং তাইজন্য এই উদ্দেশ্যে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই প্রকল্পটি দুটি এনজিও- অ্যাসোসিয়েশান ফর নন-এমপ্লয়মেন্ট ফর ওমেন (এএনইডাব্লু) এবং আজাদ ফাউন্ডেশানের মাধ্যমে বাস্তবায়িত করা হয়েছে।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর

  • সুবিধাভোগী:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: মহিলাদের চালকের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় যারা দরিদ্র পরিবার আসে এবং শিক্ষার হার কম।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: মহিলাটির পরিবারের সাথে যে সম্প্রদায়ে তিনি বসবাস করেন।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: প্রায় 450 মহিলাদের এই প্রশিক্ষণে নথিভুক্ত করানো হয়েছে। যার মধ্যে, 210 জন স্থায়ী গাড়ি চালকের লাইসেন্স পেয়েছেন এবং 110 জন পেশাদার চালক হিসাবে কাজ করছেন।

  • অবস্থান: মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, কর্ণাটক, পশ্চিমবঙ্গ এবং তামিলনাড়ু

হুনর: প্রতিবন্ধীদের জন্য দক্ষতার প্রশিক্ষণ (পিডাব্লুডি )

এমএমএফএসএল সার্থক এডুকেশান ট্রাস্ট এর সহযোগিতায় মধ্যপ্রদেশের ভূপালে দক্ষতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রবর্তন করেছে যেখানে প্রতিবন্ধী যুবকদের নেতৃত্ব, সামাজিক, যোগাযোগ, কম্পিউটার, এবং প্রাথমিক জীবনের দক্ষতার মতো একটি বিস্তারিত সম্ভারের বিশেষ দক্ষতা হওয়ার অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

3 মাসের প্রশিক্ষণের এই কর্মসূচী 18 থেকে 30 বছরের যুবক-যুবতীদের মধ্যে 3 টি প্রশস্ত বিষয়ের উপর রয়েছে যথা আইটি- আইটিইএস, পর্যটন এবং অতিথিসেবা, সংগঠিত খুচরা বিক্রি এবং ব্যাংকিং এবং আর্থিক স্বাক্ষরতা।

প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর সমাপ্ত হওয়ার পর, নিবেদিত কর্মসংস্থানের দল সুনিশ্চিত করবেন কাজের মেলা, কর্মসংস্থানের, এবং সাক্ষাৎকারের ড্রাইভের মাধ্যমে প্রার্থীরা যাতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন পর্যটন এবং অতিথিসেবা, সংগঠিত খুচরা বিক্রি এবং আইটি-আইটিইএস কর্মে নিযুক্ত হয়।

  • উদ্দেশ্য: ভিন্ন কর্মক্ষেত্রগুলোতে প্রশিক্ষিত প্রতিবন্ধী কর্মীর চাহিদা তৈরি করতে কাজের ধরণ বানানো এবং কাজ করার জন্য প্রার্থীদের উপযুক্ত এবং কর্মদক্ষ করে তোলা।

  • প্রকল্পের সময়কাল: সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর

  • সুবিধাভোগী:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীন এলাকায় পিডাব্লুডি যারা কর্মে নিয়োজিত হতে চান।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: পিডাব্লুডি এর সম্প্রদায় এবং পরিবার

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: প্রায় 200 জন পিডাব্লুডি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং 92 জন চাকুরি পেয়েছেন।

  • অবস্থান: ভূপাল, মধ্যপ্রদেশ

আর্থিক সাক্ষরতার বিকাশ: নগদহীন হওয়া

এমএমএফএসএল শিক্ষণীয় বিষয়বস্তু স্থানীয় ভাষায় প্রচারপত্র এবং পোস্টারে বিষয়বস্তু ব্যাখ্যা করার মাধ্যমে প্রচারপত্রের বিতরণ বা পোস্টার প্রদর্শন করেছে।

  • উদ্দেশ্য: যথাযথ আর্থিক উপলব্ধতারই হল গ্রামীণ মানুষের কর্মসংস্থান, আর্থিক বিকাশ এবং দারিদ্র কম করাই হল মূল অত্যাবশ্যকতা। মুদ্রারহিতকরণ ব্যাংক/ লেনদেনের পন্থার পরিবর্তন ঘটিয়েছে- নগদ থেকে নগদহীন/স্মার্ট মানি। যার জন্য, আর্থিক লেনদেন করতে নগদহীন উপায়গুলো গ্রহণ করা আবশ্যক যাতে মানুষ ভিন্ন রকমের নগদহীন লেনদেনের উপায়গুলোর সাথে সুগ্রাহী হয়ে উঠতে পারে।

  • সুবিধাভোগী:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: আধা-শহুরে এবং গ্রামীণ সম্প্রদায়ের মানুষেরা

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রাহক, সাপ্লায়ার, ভেন্ডর, অংশীদার এবং কর্মীদের মতো অংশীদারেরা।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এমএমএফএসএল সম্পাদনকৃত 7টি রাজ্যে নগদহীন হওয়া প্রকল্প।

  • অবস্থান: মহারাষ্ট্র, গুজরাট, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ

শিক্ষাগত পরিকাঠামো শক্তিশালী করা: জ্ঞানদ্বীপ – পৌরসভার বিদ্যালয়ে পরিদর্শন

এমএমএফএসএল পৌরসভার বিদ্যালগুলোতে প্রাথমিক চাহিদার বিকাশের ওপর জোর দিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যেহেতু পৌরসভার বিদ্যালয়গুলো শিক্ষার মূল ভিত্তি, তাই জন্য উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে এটি দৃঢ় করে তোলা গুরুত্বপূর্ণ। এমএমএফএসএল কর্মীগণ পৌরসভার বিদ্যালয়গুলোতে পরিদর্শনে গেছেন এবং ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন ধরণের উপহার যেমন স্কুল ব্যাগ, জলের বোতল, জলের ট্যাঙ্ক, বিছানার চাদর, কম্বল, গরম কাপড়, স্টেশনারি জিনিসপত্র, জল শোধনাগার, মিষ্টি ফল এবং অন্যান্য আবশ্যক জিনিসপত্র প্রদান করেছে। তারা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খেলাধূলা, আঁকার প্রতিযোগিতা, ইত্যাদির আয়োজন করেছে।

  • উদ্দেশ্য: এমএমএফএসএল প্রাথমিক সুবিধাযুক্ত বিদ্যালয়গুলোকে শক্তিশালী করার ইচ্ছা রাখে যা দুঃস্থ শিশুদের জন্য রয়েছে। এই কার্যকলাপের মাধ্যমে, এমএমএফএসএল তার সকল কর্মীদের সেই সকল সমস্যার সাথে সুগ্রাহী করার ইচ্ছা রাখে যা প্রান্তীয় জনসংখ্যার মানুষকে গুণমানের শিক্ষা পেতে প্রতিহত করছে।

  • প্রকল্পের সময়কাল: প্রতি বছর জুন থেকে জানুয়ারি

  • সুবিধাভোগী: যেখানে সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল যেমন পৌরসভার স্কুল বা জেলা পরিষদের স্কুল বা এনজিও দ্বারা পরিচালিত স্কুলগুলোতে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হয় এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে আলাপ-আলোচনার ব্যবস্থা করা হয়।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এমএমএফএসএল 19,500 জন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে পৌঁছে গেছে।

  • অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির

এমএমএফএসএল সম্পূর্ণ ভারতে দুঃস্থ জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করেছে যা ডায়াবেটিস, অষ্টিওপোরোসিস এবং চক্ষু পরীক্ষার মতো চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করে যেখানে প্রক্রিয়ার পরে বা পরামর্শের পর রোগ নিদান এবং ওষুধ প্রদান করা হয়। এক দল উচ্চ শিক্ষিত এবং অত্যন্ত অভিজ্ঞ চিকিৎসক এবং চিকিৎসা কর্মীরা এই শিবিরের আয়োজন করে।

  • উদ্দেশ্য: গ্রামীণ মানুষের জন্য এমএমএফএসএল এর অধীনস্থ স্বাস্থ্যপরিষেবা শিবির যা গুণগত মানের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা বিনামূল্যে প্রদান করে।

  • প্রকল্পের সময়কাল: প্রতি বছর জুন থেকে জানুয়ারি

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ মানুষ যারা ডায়াবেটিস, অষ্টিওপোরোসিস, চোখের সমস্যা ইত্যাদির মতো রোগে ভুগছেন।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: এই রোগ দ্বারা আক্রান্ত সম্প্রদায় এবং পরিবারগুলো।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এমএমএফএসএল 15,000 জন সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছে গেছে।

  • অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

বিগত চার বছর ধরে, এমএমএসএফএল লাইফলাইন এক্সপ্রেসকে সমর্থন করে আসছে, এটি দেশের প্রত্যন্ত জেলাগুলোতে ট্রেনের মাধ্যমে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের একটি বিশেষ প্রকল্প। লাইফলাইন এক্সপ্রেস গ্রামীণ এলাকায় শারীরিক বিকলাঙ্গতার জন্য উচ্চ মানের অস্ত্রপচারের সুবিধা প্রদান করে, যেখানে এই ধরণের সুবিধার উপলব্ধতা খুবই নগণ্য। প্রদত্ত পরিষেবার মধ্যে বিকলাঙ্গদের জন্য অস্ত্রপচার যেমন কাঁটা ঠোঁট, কান, চোখ, মৃগী, দন্তের বিকলাঙ্গতা, ইত্যাদি রয়েছে।

  • উদ্দেশ্য: গ্রামীণ এলাকায় প্রাথমিক পরিকাঠামোর অভাবে, সাধারনতম অস্ত্রপচারের প্রক্রিয়ার উপলব্ধতা, যা গুরুতর অসুবিধা থেকে আরাম দিতে পারে, সমস্যাদায়ক হয়ে পড়ে। লাইফলাইন এক্সপ্রেস এই সমস্যাগুলোর দিকে নজর দেয় কারণ এটি শারীরবৃত্তীয় অক্ষমতার জন্য প্রতিরোধক এবং রোগ নিরাময়কারী চিকিৎসা পরিষেবা।

  • প্রকল্পের সময়কাল: আর্থিক বছরে 1 মাস

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ জনসংখ্যা যাদের চিকিৎসা পরিষেবা, বিশেষ করে অস্ত্রোপচার, একটি প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: প্রতিবন্ধীর পরিবার যাদের অস্ত্রপচারের প্রয়োজন আছে।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: বিগত তিনটে লাইফলাইন এক্সপ্রেস প্রকল্পের মাধ্যমে, এমএমএফএসএল 20,300 জন সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছে গেছে যাদের দৃষ্টি, শ্রবণ, কাঁটা ঠোঁট, দন্ত সংক্রান্ত, মৃগীর সাথে সার্ভিক্যাল ক্যান্সারের নিদান করা হয়েছে।

  • অবস্থান: মহারাষ্ট্র, বিহার, উত্তরপ্রদেশ

জীবনদান: রক্ত দান শিবির

জীবনদান, রক্তদান শিবির মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্সের একটি অন্যতম বড় কার্যকলাপ। প্রতি বছর, প্রতিষ্ঠা দিবসের দিন, যা অর্থ পরিষেবা সেক্টর (এফএসএস)এ এফএসএস সিএসআর দিবস হিসাবে অনুষ্ঠিত হয় মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্স সমগ্র দেশব্যাপী তাদের অফিসগুলোতে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে।

  • উদ্দেশ্য: মূলত গ্রামীণ ভারতে রক্তদান শিবিরের ব্যবস্থা, সেই সকল মানুষের জন্য করা হয় যাদের প্রয়োজনের সময় যেন রক্ত উপলব্ধ করা যায়, বিশেষ করে গ্রামীণ ভারতে। এমএমএফএসএল তার সকল কর্মীদের সেই সকল সমস্যার সাথে সুগ্রাহী করার ইচ্ছা রাখে যা গ্রামীণ ভারতের মানুষদের সম্মুখীন হতে হয় এবং সেই সম্মুখীন হওয়া সমস্যা স্থিতিগুলো থেকে বিকাশ ঘটাতে তাদের অবদান রাখতে সক্ষম করা।

  • প্রকল্পের সময়কাল: অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহ

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীন এলাকায় যেখানে রক্ত দানের সহজ উপলব্ধতা নেই।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ সম্প্রদায়ে যেখানে রক্তদানের উপলব্ধতা সেই অর্থে নেই।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এই ড্রাইভের মাধ্যমে 15,528 ইউনিট রক্তদান করা হয়েছে। মোট 26,782 জন স্বেচ্ছাসেবী এই কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করেছে।

  • অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

অ্যাম্বুলেন্স দান শিবির

এফওয়াই 2014-15 থেকে, এমএমএফএসএল গ্রামীণ এলাকার হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স দানের ভারগ্রহণ করেছে যাতে এই সকল ক্ষেত্রগুলোতে চিকিৎসা পরিষেবা আরও বেশি উপলব্ধ করা যায়।

  • উদ্দেশ্য: আপাতকালীন স্থিতিতে হাসপাতাল যাতে রোগীর কাছে সহজে চিকিৎসা পরিষেবা উপলব্ধ করতে পারে তার জন্য অ্যাম্বুলেন্স দানের কার্যভার গ্রহণ করা হয়।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জুলাই থেকে ডিসেম্বর

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ এলাকায় হাসপাতাল/এনজিও যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করে এবং কম খরচে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করে।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: সেই সকল সম্প্রদায় যাদের সস্তা চিকিৎসা পরিষেবা প্রয়োজন।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: ভারতের বিভিন্ন এনজিওগুলোতে এখনও পর্যন্ত 47টি অ্যাম্বুলেন্স দান করা হয়েছে। এই অ্যাম্বুলেন্স দান কর্মসূচী থেকে 1,11,500 জন মানুষ সুবিধাপ্রাপ্ত করেছেন।

  • অবস্থান: মহারাষ্ট্র, গুজরাট, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গে, বিহার, ঝাড়খন্ড, অন্ধ্র প্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরল, কর্ণাটক, রাজস্থান, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ।

চিকিৎসা উপকরণ দান/p>

চিকিৎসার পরিকাঠামো বেশিরভাগ হাসপাতালে খুবই খারাপ অবস্থা, যা প্রান্তীয় জনসংখ্যাকে পরিষেবা প্রদান করে আসছে। মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্স 2015-16 অর্থ বছরে চিকিৎসার উপকরণ দানের প্রকল্প শুরু করেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে, মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্স বিপুল মূলধন যোগান লাগে এমন উপকরণ যেমন ইউএসজি মেশিন, ফোল্ডিং গাইনেকোলজিক টেবিল, কল্পোস্কোপ ইত্যাদি ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাসোসিয়েশানের আঞ্চলিক শাখাগুলোতে দান করে থাকে। এই উপকরণ দানের একটি স্থানে একাধিক সংখ্যক ভর্তুকি প্রাপ্ত সুবিধাবলী উপলব্ধ করার মাধ্যমে নিদান ক্ষেত্রে একটি ইতিব্যাক পরিবর্তন নিয়ে আসে।

আমরা গ্রামীণ এলাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত ব্লাড ব্যাংকগুলোতে সেন্টার তৈরির জন্য আবশ্যক পরিকাঠামো প্রদানের মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া ডে কেয়ার কেন্দ্রগুলো স্থাপনের জন্য থিঙ্ক ফাউন্ডেশানকে আর্থিকভাবে সমর্থন প্রদান করি। সাথে, আগে থেকে বিদ্যমান কেন্দ্রগুলোতে আমরা আয়রন চিলেশান ট্যাবলেটের মতো ওষুধ প্রদান করে থাকি যা থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে হিমোগ্লোবিনের স্তর বজায় রাখতে সাহায্য করে। গ্রামীণ এলাকাতে স্থাপিত ডে কেয়ার সেন্টারগুলো নিয়মিত পরিষেবা, সহায়তা এবং সুবিধাভোগীদের পরামর্শ দিয়ে থাকে যারা অনেকক্ষেত্রে বহুদূর থেকে এই পরিষেবা উপলব্ধ করতে এখানে আসেন। প্রকল্পটি 6 বছরের কোমল বয়স ছাড়িয়ে এই শিশুদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

  • উদ্দেশ্য: গ্রামীণ ভারতে চিকিৎসাগত পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করা এবং ভারতের দুঃস্থ মানুষের জন্য গুণমানের স্বাস্থ্যপরিষেবা উপলব্ধ করা

  • প্রকল্পের সময়কাল: জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: গ্রামীণ ভারতের মানুষেরা যারা প্রাথমি চিকিৎসা পরিষেবা পাচ্ছেন না।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: সেই সকল মানুষের পরিবার যারা এই উপকরণ দ্বারা প্রাথমিক চিকিৎসা পরিষেবা পাচ্ছেন।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: উদ্যোগগুলো চিকিৎসা উপকরণ দান কর্মসূচীর অধীনে উভয় উদ্যোগগুলোতে থেকে এখনও পর্যন্ত 3,00,000 জন সুবিধা পেয়েছেন।

  • অবস্থান: হরিয়ানা, ঝাড়খন্ড, উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, কেরল, উত্তর প্রদেশ, দিল্লী, রাজস্থান, গুজরাট

মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যপরিষেবা

এমএমএফএসএল এফপিএ ভারতের সাথে সহযোগিতায় ঝাড়খন্ড, মহারাষ্ট্র এবং উড়িষ্যার সিংভূম, পালঘার/ভিবন্ডি এবং ভুবনেশ্বরের 30টি উচ্চ চাহিদাযুক্ত গ্রামে পুষ্টির মাধ্যমে মায়ের এবং শিশুর স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটিয়ে চলছে।

  • উদ্দেশ্য: কিশোরীদের, গর্ভবতী মহিলা, ধাই-মা এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির স্থিতিতে বিকাশের মাধ্যমে মায়ের এবং শিশুর স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটানো, যাতে মূলত দরিদ্র এবং অসুরক্ষিত জনসংখ্যার মধ্যে মা এবং শিশুর মৃত্যুহার এবং অসুস্থতা কম করানো যায় এবং তাদের জীবনের গুণমানের বিকাশ ঘটানো যায়।

  • প্রকল্পের সময়কাল: আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর

  • প্রকল্পের সময়কাল:

    - প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী: এই প্রকল্পটির মাধ্যমে দুই বছরের সময়কালে 15000 জন গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মহিলাদের, 18000 জন 6 বছরের কম বয়সের শিশুদের, 15000 জন কিশোর-কিশোরীদের আওতায় আনার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে, তার সাথে তিন লক্ষ মানুষের মধ্যে গর্ভাবস্থাকালীন স্বাস্থ্য এবং শিশুর স্বাস্থ্য সম্বন্ধে সচেতনতা প্রসার করা।

    - পরোক্ষ সুবিধাভোগী: প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগীদের পরিবারের সদস্যগণ।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: 11,263 জন মানুষকে এর আওতায় আনা হয়েছে; যার মধ্যে 9,569 (78.17%) জনকে এই প্রকল্পের অধীনে আনা হয়েছে এবং তারা এমসিএইচ পরিষেবা পেয়েছেন।

  • অবস্থান: ঝাড়খন্ড, মহারাষ্ট্র এবং উড়িষ্যা

স্বচ্ছ ভারত অভিযান: পরিচ্ছন্নতা দিকে অগ্রসর হওয়া

স্বচ্ছ ভারত অভিযান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি 2রা অক্টোবর, 2014 সালে ভারতবর্ষকে স্বচ্ছ করার উদ্দেশ্য নিয়ে নিউ দিল্লীর রাজঘাট এ আরম্ভ করেন। উদ্দেশ্য ছিল স্বচ্ছ স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রদান যার মধ্যে প্রতিটি ঘরে শৌচাগার, কঠিন এবং তরল বর্জ্য পদার্থের নিষ্পত্তি প্রণালী, এবং সুরক্ষিত এবং পর্যাপ্ত পানীয় জলের সরবরাহের সাথে সাথে 2রা অক্টোবর, 2019 এর মধ্যে সার্বিকভাবে গ্রামে স্বচ্ছতা অর্জন করা। এটি জাতির জনকের 150তম জন্মবার্ষিকীতে একটি যথাযথ শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন করা হবে। এটি গুরুত্বপূর্ণ যে পিএম নিজে এই অভিযানকে সফল করে তুলতে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা পালন করছে; তিনি নিজে রাজঘাটে পথ-ঘাট পরিষ্কার করার মাধ্যমে অভিযান শুরু করেন। যদিও, এটি পরিষ্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছে যে এই অভিযানটি কেবলমাত্র সরকারের কর্তব্য নয়। প্রতিটি দেশবাসী সমগ্র দেশকে পরিষ্কার রাখার জন্য সমানভাবে দায়বদ্ধ যাতে স্বচ্ছ ভারতের যে ধারণা রয়েছে তা পূরণ করতে পারে।

  • উদ্দেশ্য:

    - আচার ব্যবহারের পরিবর্তনের মাধ্যমে মানুষকে স্বাস্থ্যকর স্বাস্থ্যব্যবস্থার অনুশীলন সম্বন্ধে অবগত করা।

    - আবশ্যক ব্যবস্থাপনা প্রদান করার মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক স্তরে বর্জ্য ব্যবস্থা করা।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জুন থেকে জানুয়ারি

  • অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

প্রকল্প হরিয়ালি: বৃক্ষরোপণের কার্যকলাপ

এমএমএফএসএল পরিবেশ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে বনসৃজন প্রকল্পকে সক্রিয়ভাবে গ্রহণ করেছে। চারাগাছগুলো কলেজ/বিদ্যালয়/অনাথ আশ্রম প্রাঙ্গনে বপন করা হয়েছে, যেখানে সম্প্রদায় দায়বদ্ধ বলে মনে করে এবং তাদের যত্ন করে থাকে।

  • উদ্দেশ্য: এমএমএফএসএল গ্রাম এবং শহরে সবুজায়ন বৃদ্ধির মাধ্যমে বিশাল স্তরে অরণ্যবিনাশের প্রভাব প্রশমিত করার সংকল্প রাখে। এমএমএফএসএল দেশকে প্রভাবিত করার মতো পরিবেশের সমস্যাগুলোর সচেতনতা বাড়াতে কর্মীদের সক্রিয়ভাবে যুক্ত রাখতে উন্নত করে এবং তা এমএমএফএসএল এর উদ্দেশ্যের সাথে শ্রেণীবিন্যাস করে।

  • সুবিধাভোগী: স্কুল, সরকার এবং সম্প্রদায়সমূহ।

  • প্রকল্পের সময়কাল: প্রতি বছর জুন থেকে সেপ্টেম্বর

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এমএমএফএসএল কর্মীগণ 6,58,000 এর বেশি সংখ্যক চারাগাছ লাগিয়েছে।

  • প্রকল্পের অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

সমান্তর: বয়স্ক, ভিন্নভাবে সক্ষম এবং অনাথদের সহায়তা প্রদান করে

এমএমএফএসএল সম্প্রদায়ের সেই ভাগগুলোকে সমর্থন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ বলে মনে করে যাদেরকে অবহেলা এবং বেশিরভাগ সময়ে উপেক্ষা করা হয়।

A) অনাথ আশ্রম/বৃদ্ধাশ্রম/ভিন্নভাবে সক্ষমদের জন্য বাসস্থানে পরিদর্শন
এমএমএফএসএল তাদের কর্মীদের জন্য অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম এবগ ভিন্নভাবে সক্ষমদের আশ্রমে পরিদর্শনের আয়োজন করে। এই রকম ভিন্ন ধরণের গ্রুপে এই রকম পরিদর্শনের উদ্দেশ্য হল তাদের সাথে সময় কাটানোর মাধ্যমে সমর্থন করা এবং প্রাথমিক চাহিদা প্রদান করা। এমএমএফএসএল এর আঞ্চলিক সিএসআর দল প্রতিষ্ঠানে পরিদর্শনে যাওয়া স্থির করার আগে একটি চাহিদার মূল্যায়নের আয়োজন করেছে।

  • উদ্দেশ্য: এমএমএফএসএল এই কার্যকলাপের দায়িত্বগ্রহণ করেছে যাতে তা অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম এবং প্রতিবন্ধী আশ্রমে প্রাথমিক সুবিধা সুদৃঢ় করতে পারে। এই কার্যকলাপ অনাথ, বয়স্ক, এবং প্রতিবন্ধীদের দ্বারা সম্মুখীন হওয়া সমস্যাগুলো সম্বন্ধে কর্মীদের সুগ্রাহী করে তোলার ইচ্ছা রাখে, যা বেশির ভাগ সময়ে বৃহত্তর সামাজিক ক্ষেত্রে অবহেলিত হয়।

  • প্রকল্পের সময়কাল: জুন থেকে জানুয়ারি

  • সুবিধাভোগী: এমএমএফএসএল সমাজের উপেক্ষাকৃত ভাগগুলোতে সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দিতে এবং বয়স্ক, অনাথ এবং ভিন্নভাবে প্রতিবন্ধীদের সাথে কাজ করার সংকল্প রাখে।

  • সুবিধাভোগীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যা: এমএমএফএসএল 4466 জন শিশু এবং 1290 জন বয়স্ক মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে।

  • অবস্থান: সম্পূর্ণ ভারতে

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

মাহিন্দ্রা এবং মাহিন্দ্রা ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড
4র্থ তল, মাহিন্দ্রা টাওয়ার্স,,
ডাঃ জি. এম. ভোসলে মার্গ,,
পি.কে. কুর্নে চউক, ওয়ার্লি,
মুম্বাই 400 018.

এখানে ক্লিক করুন আপনার আশেপাশে মাহিন্দ্রা মাহিন্দ্র ফিনান্স ফাইন্যান্সের শাখা খুঁজে পেতে

Calculate Your EMI

  • Diverse loan offerings
  • Less documenation
  • Quick processing
Loan Amount
Tenure In Months
Rate of Interest %
Principal: 75 %
Interest Payable: 25 %

For illustration purpose only

Total Amount Payable

50000